তিনি বলেন, “চীন প্রকৃতপক্ষে আমাদেরকে এও বলেছে, তারা উত্তর কোরিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে যে, আর কোনও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা চললে চীন নিজে থেকেই তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।” তবে এ নিষেধাজ্ঞা কি ধরনের হতে পারে সে সম্পর্কে টিলারসন কিছু বলেন নি।
চীন প্রতিবেশী উত্তর কোরিয়াকে এযাবৎকালের মধ্যে এবারই সবচেয়ে কঠোর হুমকি দিল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এ হুমকি চীন কখন দিয়েছে সে ব্যাপারে কিছু জানান নি টিলারসন। তাছাড়া, বেইজিংও এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত করে কিছু জানায়নি।
শুক্রবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে সভাপতিত্ব করার কথা রয়েছে টিলারসনের। এ বৈঠকে সদস্যদেশগুলোকে উত্তর কোরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞাগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেবেন তিনি।
টিলারসন বলেন, “উত্তর কোরিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে পরবর্তী আর কি কি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা নিয়ে আমরা আলোচনা করব।”
ওয়াশিংটনের চীনা দূতাবাস এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি।
তবে উত্তর কোরিয়ার উস্কানি বন্ধ করতে চীন ফেব্রুয়ারিতে দেশটি থেকে কয়লা আমদানি বন্ধ করেছে। উত্তর কোরিয়া আরও উস্কানি দিতে থাকলে দেশটিতে তেলের চালান বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও এ মাসে দিয়েছে চীনের গণমাধ্যম।
আরো পড়ুন
নিউজিল্যান্ডে ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
অ্যামোলেড ডিসপ্লের স্মার্টফোন কেন সেরা?
লোগো পরিবর্তন করলো নোকিয়া