নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবিতদের মধ্যে বাছাই করে শর্টলিস্টে রাখা ২০ জনের বাইরে নতুন কোনো নাম এখনো সংযুক্ত করেনি রাষ্ট্রপতি নিয়োগকৃত সার্চ কমিটি। শর্টলিস্টে থাকা ব্যক্তিদের বিষয়ে পর্যালোচনা শেষ না হওয়ায় এখনই বাইরে থেকে খোঁজা শুরু করেননি তারা। প্রস্তাবিতদের সততা, দক্ষতা, দল নিরপেক্ষতা ও কর্মক্ষমতা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এই লিস্টের মধ্যে উপযুক্ত ১০ জনের সন্ধান মিললে বাইরে যাওয়ার আগ্রহও নেই তাদের। তবে না মিললে বাইরে থেকেও ডাক আসতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সার্চ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, বিশিষ্টজনদের পরামর্শ অনুযায়ী কারো চাপে কখনো মাথা নত করবে না, প্রশাসনিক যোগ্যতা সম্পন্ন এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে সক্ষমতা রয়েছে এমন ক্লিন ইমেজধারী ব্যক্তিদের নতুন নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য সার্চ কমিটি সুপারিশ করবে। আপাতত শর্টলিস্ট নিয়ে পর্যালোচনা চলছে। বৃহস্পতিবার বৈঠকে পর্যালোচনা শেষ হয়নি। আগামী সোমবার আবারো বৈঠকে বসবে কমিটি। পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই-বাছাই শেষে সার্চ কমিটি দশজনকে চূড়ান্ত করে ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের নাম সুপারিশ করবে। এরপর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যূন পাঁচ সদস্যের নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেবেন।
বৈঠকে আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে সার্চ কমিটির সদস্য হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক, বাংলাদেশের মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) মাসুদ আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য শিরীন আখতার এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবদুল ওয়াদুদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান, সার্চ কমিটির বৈঠকে ২০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের অতীত কর্মকাণ্ড (ব্যাকগ্রাউন্ড) নিয়ে এবং বিশিষ্ট নাগরিকদের দেয়া পরামর্শ নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন কমিটির সদস্যরা। এ কমিটির নিজেদের মধ্যে তৃতীয় বৈঠক ছিল এটি। রাজনৈতিক দলগুলো থেকে পাওয়া প্রস্তাব থেকে কমিটি ২০ জনের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা করেছে তাদের ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেছে। বিশ্লেষণ এখনো শেষ হয়নি। আগামী সোমবারের বৈঠকে তালিকা চূড়ান্ত হতে পারে বলে জানান তিনি।
এর আগে দু’দফা বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের পরামর্শ নেয় সার্চ কমিটি। সর্বশেষ বুধবার চার সদস্যবিশিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদের অতিরিক্ত সচিব আবদুল ওয়াদুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, যাদের ক্লিন ইমেজ রয়েছে, সমাজের সবাই যাকে ভালো হিসেবে বিবেচনা করে এবং তাদের প্রশাসনিক যোগ্যতা রয়েছে, কাজের দায়িত্ব পালনের জন্য শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা রয়েছে এবং তারা যেন কোনো চাপের কাছে মাথানত না করেন এমন লোকদের ইসির জন্য নির্বাচন করতে বিশিষ্টজনরা পরামর্শ দিয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া নাম থেকে ২০ জনের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে আলোচনার জন্য বৃহস্পতিবার সার্চ কমিটির সদস্যরা বসবেন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।
নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি গঠিত সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাঁচজন করে নাম দিতে বলেছিলেন। এরপর ২৫টি দল নাম জমা দেয়। সেখানে আসা ১২৫টি নাম থেকে ২০ জনের সংক্ষিপ্ত একটি তালিকা করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সার্চ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, বিশিষ্টজনদের পরামর্শ অনুযায়ী কারো চাপে কখনো মাথা নত করবে না, প্রশাসনিক যোগ্যতা সম্পন্ন এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে সক্ষমতা রয়েছে এমন ক্লিন ইমেজধারী ব্যক্তিদের নতুন নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য সার্চ কমিটি সুপারিশ করবে। আপাতত শর্টলিস্ট নিয়ে পর্যালোচনা চলছে। বৃহস্পতিবার বৈঠকে পর্যালোচনা শেষ হয়নি। আগামী সোমবার আবারো বৈঠকে বসবে কমিটি। পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই-বাছাই শেষে সার্চ কমিটি দশজনকে চূড়ান্ত করে ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের নাম সুপারিশ করবে। এরপর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যূন পাঁচ সদস্যের নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেবেন।
বৈঠকে আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে সার্চ কমিটির সদস্য হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক, বাংলাদেশের মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) মাসুদ আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য শিরীন আখতার এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবদুল ওয়াদুদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান, সার্চ কমিটির বৈঠকে ২০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের অতীত কর্মকাণ্ড (ব্যাকগ্রাউন্ড) নিয়ে এবং বিশিষ্ট নাগরিকদের দেয়া পরামর্শ নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন কমিটির সদস্যরা। এ কমিটির নিজেদের মধ্যে তৃতীয় বৈঠক ছিল এটি। রাজনৈতিক দলগুলো থেকে পাওয়া প্রস্তাব থেকে কমিটি ২০ জনের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা করেছে তাদের ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেছে। বিশ্লেষণ এখনো শেষ হয়নি। আগামী সোমবারের বৈঠকে তালিকা চূড়ান্ত হতে পারে বলে জানান তিনি।
এর আগে দু’দফা বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের পরামর্শ নেয় সার্চ কমিটি। সর্বশেষ বুধবার চার সদস্যবিশিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে বৈঠক হয়। ওই বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদের অতিরিক্ত সচিব আবদুল ওয়াদুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, যাদের ক্লিন ইমেজ রয়েছে, সমাজের সবাই যাকে ভালো হিসেবে বিবেচনা করে এবং তাদের প্রশাসনিক যোগ্যতা রয়েছে, কাজের দায়িত্ব পালনের জন্য শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা রয়েছে এবং তারা যেন কোনো চাপের কাছে মাথানত না করেন এমন লোকদের ইসির জন্য নির্বাচন করতে বিশিষ্টজনরা পরামর্শ দিয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া নাম থেকে ২০ জনের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা হয়েছে, তা নিয়ে আলোচনার জন্য বৃহস্পতিবার সার্চ কমিটির সদস্যরা বসবেন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।
নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি গঠিত সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাঁচজন করে নাম দিতে বলেছিলেন। এরপর ২৫টি দল নাম জমা দেয়। সেখানে আসা ১২৫টি নাম থেকে ২০ জনের সংক্ষিপ্ত একটি তালিকা করা হয়।
আরো পড়ুন
‘বিদ্রোহী’ কবিতাকে ইউনেস্কোর হেরিটেজে অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ
সৃজিতের সঙ্গে বিচ্ছেদের খবর; মুখ খুললেন মিথিলা
রাষ্ট্রদূতরা শর্তসাপেক্ষে পুলিশের এসকর্ট সুবিধা পাবেন