মার্চ ২৯, ২০২৪ ২:০৫ অপরাহ্ণ || ইউএসবাংলানিউজ২৪.কম

৩০০ আসনে ৭৮৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল

১ min read

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে মোট ৩ হাজার ৬৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তার মধ্যে ৩০০ আসনে ৭৮৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। আর নির্বাচনে বৈধ প্রার্থী হয়েছেন ২ হাজার ২৭৯ জন। ২ ডি‌সেম্বর, র‌বিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে রিটার্নিং কর্মকর্তারা নির্বাচন কমিশনে (ইসি) এই তথ্য পাঠিয়েছেন।

প্রার্থীদের মধ্যে আদালত কর্তৃক দণ্ড, ঋণখেলাপসহ নানা অনিয়মে বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের হেভিওয়েট বেশ অনেক নেতার মনোনয়নপত্র অবৈধ বলে বাতিল করা হয়েছে। তারা হলেন-

খালেদা জিয়া: দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় ফেনী-১ (ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার মো. ওয়াহিদুজ্জামান। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন আজ (২ ডিসেম্বর) সকালে খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্রটি বাতিল ঘোষণা করা হয়।

বগুড়া-৬ আসনে কারাবন্দী বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তবে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বগুড়া-৬ আসনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বগুড়া-৭ আসনেও খালেদা জিয়াকে নির্বাচনের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

ঢাকা-১ আসনে উপজেলা চেয়ারম্যানের পদে থাকায় বিএনপি নেতা আবু আশফাকের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। ফাহিমা হোসেন জুবিলীর মনোনয়নপত্রে বিএনপি মহাসচিবের স্বাক্ষর না মেলার অভিযোগে তার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এর ফলে ঢাকা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থীর প্রার্থীই বাতিল।

কাদের সিদ্দিকী: ঋণ খেলাপি হওয়ায় টাঙ্গাইল-৪ ও ৮ আসনের প্রার্থী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। টাঙ্গাইল-৮ আসনে প্রার্থী হয়েছেন কাদের সিদ্দিকীর মেয়ে কুড়ি সিদ্দিকীও।

আমানউল্লাহ আমান: ঢাকা-২ আসনের দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড পাওয়ায় বিএনপি প্রার্থী আমানউল্লাহ আমানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

ঢাকা-৪ এ ছয় জন: এই আসনে ১৫ প্রার্থীর মধ্যে ছয়জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। ঋণ খেলাপিসহ মনোনয়নপত্র দাখিলে ত্রুটি থাকায় ঢাকা চার আসনে প্রার্থিতা বাতিল হওয়া ছয়জন হলেন, খেলাফত আন্দোলনের আবদুল মালেক, বিকল্পধারার কবির হোসেন, নজরুল ইসলাম, মোশাররফ হোসেন, আওলাদ হোসেন ও মনির হোসেন।

সেলিম ভূঁইয়া: ঢাকা-৫ আসনে ঋণ খেলাপির অভিযোগে বিএনপি প্রার্থী সেলিম ভূঁইয়ার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে।

নাসিমা আক্তার কল্পনা: ঢাকা-৭ আসনে বিএনপি প্রার্থী নাসিরউদ্দিন পিন্টুর স্ত্রী নাসিমা আক্তার কল্পনা সোনালী ব্যাংকে ঋণখেলাপি হওয়ায় তার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। দলীয় প্রত্যয়নপত্র না থাকায় আওয়ামী লীগের নাজমুল হকের প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।

কফিলউদ্দিন: ঢাকা-১৯ আসনে মোট ১২ প্রার্থীর মধ্যে প্রার্থিতা গৃহীত ১০ জনের, করখেলাপির অভিযোগে বিএনপির কফিলউদ্দিনসহ মনোনয়ন বাতিল দুইজনের।

খন্দকার ফরিদুল আলম: ঢাকা ১০ আসনে ঋণখেলাপের অভিযোগে গণফোরামের খন্দকার ফরিদুল আলমের প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।

তমিজউদ্দিন: ঢাকা-২০ আসনে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগের গৃহীত কপি না থাকায় বিএনপির মো. তমিজউদ্দিনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঋণ খেলাপি ও আয়কর না দেওয়ার দায়ে বিএনপির সুলতানা আহমেদেরও মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

রেজা কিবরিয়া: ক্রেডিট কার্ডের বিল না দেওয়ায় হবিগঞ্জ-১ আসনে গণফোরামের প্রার্থী রেজা কিবরিয়ার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার। রেজা কিবরিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে।

রুহুল কুদ্দুস তালুকদার: দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদের দুই মামলায় সাজা হওয়ায় নাটোর-২ আসনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে বিএনপির রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর।

আফরোজা আব্বাস: ঢাকা-৯ আসনে বিএনপির প্রার্থী আফরোজা আব্বাসের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কে এম আলী আজম। আজ রবিবার বিকেলে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কে এম আলী আজম জানান, ঋণখেলাপির অভিযোগে বিএনপি প্রার্থী আফরোজা আব্বাসের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এর আগে তার মনোনয়নপত্র স্থগিত করে রাখা হয়েছিল।

ইমরান এইচ সরকার: কুড়িগ্রাম-৪ আসন (রাজিবপুর,রৌমারী ও চিলমারী উপজেলা) থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন তার মনোনয়নপত্র বাতিল বলে ঘোষণা করেন।

নির্বাচন কমিশন বলছে, ইমরানের মনোনয়নপত্রে নির্দিষ্ট সংখ্যক জনসমর্থনের তথ্য জমা না দেওয়ায় মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে ইমরান তিন দিনের মধ্যে এর বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন।

গোলাম মাওলা রনি: হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া গোলাম মাওলা রনির মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। আজ রবিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর এই ঘোষণা দেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মতিউল ইসলাম চৌধুরী। রনি পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।

ইশরাক হোসেন: ঋণখেলাপি হওয়ার কারণে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

রুহুল আমিন হাওলাদার: পটুয়াখালী-১ (সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি উপজেলা) আসনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী এ মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘রুহুল আমিন হাওয়ালাদের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির অভিযোগ থাকায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।’

হিরো আলম: আশরাফুল ইসলাম আলম ওরফে হিরো আলমের বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। ভুয়া ভোটারদের তালিকা জমা দেওয়ায় উপজেলা নির্বাচন অফিসার আশরাফ হোসেন তার মনোনয়ন বাতিল করেন।

আকতারুজ্জামান: কিশোরগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থী (অব.) মেজর আকতারুজ্জামানের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।

গিয়াস কাদের চৌধুরী: ঋণখেলাপী হওয়ায় চট্টগ্রাম-২ আসনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ভাই বিএনপি নেতা গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে।

সামির কাদের চৌধুরী: চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে বিএনপির নেতা গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে সামির কাদের চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তাকেও ঋণখেলাপের কারণে নির্বাচনে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

আমিনুর হক ও শাহাদাত হোসেন: রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির দুই প্রার্থী ব্যারিস্টার আমিনুর হক ও শাহাদাত হোসেনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

জাকির হোসেন: তথ্য গোপনের অভিযোগে কুড়িগ্রাম-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাকির হোসেনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।

আগামী ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আপিল করতে পারবেন। আর আপিল শুনানি হবে ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ৩০ ডিসেম্বর।

এ‌দি‌কে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের স্বাক্ষরে মিল না থাকায় মানিকগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থী মঈনুল ইসলাম খানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

র‌বিবার একাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিনে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা এস এম ফেরদৌস এই মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করেন।

মঈনুল ইসলাম খানের মনোনয়ন বাতিলের পর নির্বাচন কমিশন বরাবর চিঠি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।

ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আমি (মির্জা ফখরুল) অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে জানাচ্ছি যে, মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক কর্তৃক দলীয় মনোনয়নপত্রে আমার প্রদত্ত স্বাক্ষর গ্রহণ করছে না; যা অনাকাঙ্খিত। আমি দৃঢ়তার সাথে জানাচ্ছি যে, মানিকগঞ্জ জেলার প্রতিটি আসনে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীগণ আমার সুপরিচিত এবং আমি নিজে তাদের মনোনয়নপত্রে স্বাক্ষর করেছি, এ বিষয়ে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই।’

‘অতএব আমার স্বাক্ষর গ্রহণ করার জন্য মানিকগঞ্জ জেলাসহ সকল জেলা প্রশাসককে ত্বরিত নির্দেশনা প্রদানের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’

এক নজরে ‘আলোচিতদের’ মনোনয়নপত্র বাতিলের খবর

বান্দরবান- মাম্যাচিং, উম্মে কুলসুম সুলতানা লিনা (বিএনপি), ড নাই প্রু নেলী, নাথানা লনচেও, লক্ষীপদ দাশ (স্বতন্ত্র), বাবুল হোসেন (ইসলামী ঐক্যজোট), রাঙ্গামাটি– আশীষ দাশ গুপ্ত, অমর কুমার দে (স্বতন্ত্র)। খাগড়াছড়ি– সমীর দত্ত চাকমা, যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), আবদুল ওয়াদুদ ভূঁঞা (বিএনপি), সচিব চাকমা, নুতন কুমার চাকমা (স্বতন্ত্র)

কক্সবাজার-৪ এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী (স্বতন্ত্র), কক্সবাজার-৩ মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), কক্সবাজার-২ মোহাম্মদ মোহিবুল্লাহ (জাতীয় পাটি), আবু বকর ছিদ্দিক (স্বতন্ত্র)।

লক্ষীপুর-১- মো. মাহবুব আলম (স্বতন্ত্র), এম. এ. আাউয়াল (জাকের পাটি)

নোয়াখালী-৪- মোসাম্মৎ শাহিনুর বেগম (বিএনপি), নোয়াখালী-৩- আক্তার হোসেন, মো. মামুনুর রশীদ কিরন (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), কাজী মায্হারুল ইসলাম (বিএনপি), শামীমা বরকত, মো. আবু বকর ছিদ্দিক, এইচ. আর. এম. সাইফুল ইসলাম, আফতাব উদ্দিন (স্বতন্ত্র)।

নোয়াখালী-২- মোরশেদ আলম (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), জয়নুল আবদিন ফারুক (বিএনপি), নোয়াখালী-১-এইচ এম ইব্রাহিম (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন (বিএনপি), মো. ওমর ফারুক (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ)

ফেনী-৩- আবদুল লতিফ জনি (বিএনপি), হাসান আহমদ (স্বতন্ত্র), আনোয়ারুল কবির (স্বতন্ত্র), ফেনী-১- বেগম খালেদা জিয়া, নুর আহাম্মদ মজুমদার (বিএনপি), মিজানুর রহমান, আবুল বাশার চৌধুরী (স্বতন্ত্র)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১- সৈয়দ নজরুল ইসলাম ((স্বতন্ত্র), মো. মঞ্জু মিয়া (বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট)

মৌলভীবাজার-৩- আশা বিশ্বাস (বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট), আব্দুল মোসাব্বির (স্বতন্ত্র), মৌলভীবাজার-২- মহিবুল কাদির চৌধুরী (জাতীয় পার্টি), মৌলভীবাজার-১- এবাদুর রহমান চৌধুরী (বিএনপি), মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)

সিলেট-৬- সেলিম উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), জাহাঙ্গীর হোসেন মিয়া (স্বতন্ত্র), সিলেট-৫- সেলিম উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), নূরুল আমিন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), এম, এ, মতিন চৌধুরী (ইসলামী ঐক্যজোট), ফয়জুল মুনির চৌধুরী, আহমদ আল ওয়ালী (স্বতন্ত্র), সিলেট-৪- এম ইসমাইল আলী আশিক (জাতীয় পার্টি)।

সিলেট-৩- আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী (বিএনপি), জুনায়েদ মোহাম্মদ মিয়া, মো. আব্দুল ওদুদ (স্বতন্ত্র), সিলেট-২- মোহাম্মদ আব্দুর রব, মুহিবুর রহমান, অধ্যক্ষ এনামুল হক সরদার (স্বতন্ত্র), সিলেট-১-মো. আনোয়ার উদ্দিন বোরহানাবাদী (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ)।

সুনামগঞ্জ-৫- রঞ্জিত কুমার দে (স্বতন্ত্র), সুনামগঞ্জ-৪- দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন (বিএনপি), মোহাম্মদ আজিজুল হক (বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস), মো. রাজু আহমদ (স্বতন্ত্র), মোহাম্মদ দিলোয়ার (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।

সুনামগঞ্জ-৩- আব্দুল ছত্তার (বিএনপি), আশরাফুল হক সুমন, মো. রফিকুল ইসলাম খসরু, মো. রফিকুল ইসলাম খসরু (স্বতন্ত্র), সুনামগঞ্জ-২- রুহুল আমীন (জাতীয় পাটি), সুনামগঞ্জ-১- কামরুজ্জামান কামরুল (বিএনপি), এ.কে.এম ওহীদুল ইসলাম (জাসদ)।

শরীয়রপুর-৩- সুশান্ত ভাওয়াল (বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি), শরীয়রপুর-২- সফিউদ্দিন মানিক হাওলাদার (স্বতন্ত্র), বাদল কাজী (জাকের পাটি), শরীয়রপুর-১- সরদার এ কে এম নাসির উদ্দীন (বিএনপি), আলমগীর হোসেন (জাকের পাটি)।

মাদারীপুর-৩- মোহাম্মদ আব্দুল খালেক (জাতীয় পাটি), মাদারীপুর-২- মো. লোকমান হোসেন (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), এম. এ. কাদের মোল্লা (স্বতন্ত্র)।

গোপালগঞ্জ-৩- এস. এম. জিলানী (বিএনপি), এ জেড অপু শেখ (জাতীয় পাটি), গোপালগঞ্জ-১- শামসুল আলম খান চৌধুরী (স্বতন্ত্র)।

রাজবাড়ী-২- মো. নুরুদ্দিন মিয়া (স্বতন্ত্র), রাজবাড়ী-১-মো. নাজমুল হক খান (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।

গাজীপুর-৫- মো. আবু আশরাফ ভূঞা (স্বতন্ত্র), গাজীপুর-৪- মো. মোশারফ হোসেন (জাতীয় পাটি), মনির হোসেন (স্বতন্ত্র), গাজীপুর-৩- জহিরুল হক মন্ডল (বাসদ), আ. রহমান (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ)।

গাজীপুর-২- মাহবুব আলম, জয়নাল আবেদীন (জাতীয় পাটি), গাজীপুর-১- হুমায়ন কবির (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), কামাল উদ্দীন সিকদার (স্বতন্ত্র), আলী হেসেন মন্ডল (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ)।

ঢাকা-৬- দিলিপ কুমার দাশগুপ্ত (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ), মোহাম্মদ নিয়ামুল হক মালিক (স্বতন্ত্র), ঢাকা-৫- সেলিম ভূইয়া (বিএনপি), আবু হানিফ হৃদয় (স্বতন্ত্র), ঢাকা-৪- মোশাররফ হোসেন, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মো. আওলাদ হোসেন (স্বতন্ত্র), মো. আব্দুল মালেক (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন), মো. কবির হোসেন (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ), মো. নজরুল ইসলাম (গণফোরাম)।

ঢাকা-৮- সাজ্জাদ জহির (বিএনপি), রাশেদ খান মেনন (বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি), মাহমুদা রহমান মুন্নী, আরিফুর রহমান (জাতীয় পার্টি), এস. এম. সরওয়ার (বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট), মো. মাহমুদুল হাসান, মো. রহমত উল্যা, জগদীশ বড়ুয়া (স্বতন্ত্র), ঢাকা-৭- নাসিমা আক্তার কল্পনা (বিএনপি), মো. নাজমুল হক (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), মাসুদুর রহমান, আবু মোতালেব (স্বতন্ত্র)।

ঢাকা-১৪- সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক (বিএনপি), মো. জাকির হোসেন, মো. কায়ছার হামিদ (জাকের পার্টি), শাহাজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহম্মদ (বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট), আজমিরা সুলতানা (স্বতন্ত্র), ঢাকা-১১- মো. শাহজাহান মিয়া (স্বতন্ত্র), ঢাকা-১০- খন্দকার ফরিদুল আকবর (স্বতন্ত্র)।

ঢাকা-১৮- সাইফ উদ্দিন আহমদ খন্দকার (খেলাফত মজলিস), শহীদ উদ্দিন মাহমুদ (জেএসডি), নাজমুল হক বাবু (স্বতন্ত্র), ঢাকা-১৭- মোহাম্মদ লেলিন চৌধুরী, মো. আনিসুজ্জামান খোকন, মেজর (অব.) মো. মামুনুর রশীদ (স্বতন্ত্র), ঢাকা-১৬- এ কে এম, মোয়াজ্জেম হোসেন (বিএনপি), মো. ইসমাইল হোসেন (স্বতন্ত্র), আমানত হোসেন (জাতীয় পাটি), খন্দকার ফরিদুল আকবর (গণফোরাম)।

মানিকগঞ্জ-৩- আতাউর রহমান আতা (বিএনপি), মানিকগঞ্জ-২- আবিদুর রহমান খান, মাঈনুল ইসলাম খান (বিএনপি), মোশারফ হোসেন, মাছুম মিয়া (স্বতন্ত্র), এস, এম, আব্দুল মান্নান (জাতীয় পার্টি), মানিকগঞ্জ-১- মো. তোজাম্মেল হক (বিএনপি), মোহাম্মদ আতোয়ার হোসেন (জাকের পাটি)। 

কিশোরগঞ্জ-৪- সুরঞ্জন ঘোষ (বিএনপি), কিশোরগঞ্জ-২- এরশাদ হোসাইন (জাতীয় পাটি), নুরুল ইসলাম (বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি), মীর আবু তৈয়ব মো. রেজাউল করিম (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), মো. সালাউদ্দীন (রুবেল) (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. আখতারুজ্জামান (বিএনপি), মো. আনিসুজ্জামান খোকন (স্বতন্ত্র), মো. লুৎফুর রহমান (জেএসডি)।

কিশোরগঞ্জ-১- মো. মোস্তাইন বিল্লাহ (জাতীয় পাটি), খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল খান (বিএনপি), মুহাম্মদ আবদুর রহমান এডভোকেট (জেএসডি), শরীফুল ইসলাম (বিএনপি)।

ময়মনসিংহ-৭- এমএ রাজ্জাক খান (স্বতন্ত্র), জয়নাল আবদীন (বিএনপি), ময়মনসিংহ-৫- মো. আমজাদ হোসেন (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জহিরুল ইসলাম (জাকের পাটি), সোহেল মিয়া (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ)।

ময়মনসিংহ-৪- আবু জাফর জাহিদ হোসেন (বিএনপি), আবু সাঈদ মহিউদ্দিন আহমদ (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ)

শেরপুর-৩- মো. ইন্তাজ আলী (স্বতন্ত্র), আবু বকর সিদ্দিক (প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল), মো. সোহরাওয়াদী বাহাদুর (স্বতন্ত্র), শেরপুর-২- এ, কে, এম, মুখলেছুর রহমান রিপন (বিএনপি), শেরপুর-১- ফজলুল কাদের, শফিকুল ইসলাম মাসুদ, হযরত আলী (বিএনপি)।

জামালপুর-৫-ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), কাজী মো. নজরুল ইসলাম (জাতীয় পাটি), শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন (বিএনপি), জামালপুর-৪- ফরিদুল কবীর তালুকদার (বিএনপি), মামুনুর রশিদ (জাতীয় পাটি)।

জামালপুর-৩- নঈম জাহাঙ্গীর (গণফোরাম), মাসুম বিল্লাহ (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ), শফিকুর রহমান (স্বতন্ত্র), জামালপুর-১- এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত (বিএনপি)।

পিরোজপুর-৩- এম. নজরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), সুধীর রঞ্জন বিশ্বাস (স্বতন্ত্র), আবু তারেক (স্বতন্ত্র), মো. রুস্তম আলী ফরাজী (জাতীয় পাটি)
পিরোজপুর-২-আনোয়ার হোসেন (জাতীয় পার্টি), পিরোজপুর-১- মনিমোহন বিশ্বাস (বিএনএফ), গোলাম হায়দার (স্বতন্ত্র)

ঝালকাঠি-২- জাহান শাহ কবির (গণফোরাম), ঝালকাঠি-১- ইয়াসমিন আক্তার পপি, ফয়জুল হক, মুহাম্মদ শাহজালাল শামীম, মো. নজরুল ইসলাম, মো. মনিরুজ্জামান, দেলোয়ার হোসাইন (স্বতন্ত্র)।

বরিশাল-৬- ওসমান হোসেইন (স্বতন্ত্র), বরিশাল-৩- নুরুল ইসলাম (বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি), বরিশাল-২- কে ফাইয়াজুল হক, এম মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. আনিচুজ্জামান, মো. শাহ্ আলম মিঞা, সৈয়দা রুবিনা আক্তার (স্বতন্ত্র), মাসুদ পারভেজ (জাতীয় পার্টি)
বরিশাল-১- বাদশা মিয়া (জাকের পাটি)।

পটুয়াখালী-১- এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার (জাতীয় পাটি), আবদুর রশিদ (জাকের পাটি), আবুল কালাম আজাদ (কালাম মৃধা) (স্বতন্ত্র), সুমন সন্যামত (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।

পটুয়াখালী-৩- গোলাম মাওলা রনি, মোহাম্মদ শাহজাহান (বিএনপি), পটুয়াখালী-২- মুহম্মদ আবু নাইম মল্লিক (স্বতন্ত্র), শফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), সহিদুল আলম তালুকদার (বিএনপি), মোহাম্মদ মিজানুর রহমান খান (স্বতন্ত্র)।

বরগুনা-১-মতিয়ার রহমান তালুকদার (বিএনপি)

খুলনা-২-এস এম এরশাদুজ্জামান ডলার (জাতীয় পার্টি)

নড়াইল-১- ওমর আলী, শেখ মিজানুর রহমান, সিকদার মো. শাহাদাত হোসেন (স্বতন্ত্র)

নড়াইল-২- ফকির শওকত আলী (জেএসডি), মনির হুসাইন (স্বতন্ত্র), শহিদুল ইসলাম (বিএনপি), মোহাম্মাদ তলহা (স্বতন্ত্র), শেখ জামাল উদ্দিন আহম্মেদ (স্বতন্ত্র)

যশোর-২- এ বি এম আহসানুল হক(স্বতন্ত্র), এম, আছাদুজ্জামান (গণফোরাম), মুহাদ্দিস শহিদুল ইসলাম ইনসাফি (ইসলামী ঐক্যজোট), আব্দুল্লাহ আল-মাসউদ (বিএনএফ), ফিরোজ শাহ (জাতীয় পাটি), সাবিরা সুলতানা (বিএনপি), হাজী মো. মহিদুল ইসলাম (জাকের পাটি)
যশোর-১- মো. আজীজুর রহমান (স্বতন্ত্র), সাজেদুর রহমান (ডব্লু) (জাকের পাটি)

যশোর-৪- এম নাজিম উদ্দীন-আল-আজাদ (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ), আলি জিন্নাহ (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), লিটন মোল্ল্যা (জাকের পাটি)
যশোর-৩- প্রশান্ত বিশ্বাস (বিএনএফ), মফিজুল আলম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মারুফ হাসান (বিকল্প ধারা বাংলাদেশ), শাহীন চাকলাদার (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), সৈয়দ বিপ্লব আজাদ (জেএসডি)।

যশোর-৬-নূরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), প্রশান্ত বিশ্বাস (বিএনএফ), শাহীন চাকলাদার (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ), সাইদুজ্জামান (জাকের পাটি)
যশোর-৫- মো. ইবাদুল ইসলাম খালাসী (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), কামরুল হাসান বারী (স্বতন্ত্র), নিজামদ্দিন অমিত (জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি), মো. মুছা (বিএনপি), রবিউল ইসলাম (জাকের পাটি)।

Comments

comments

More Stories

১ min read
১ min read
১ min read
error: Content is protected !!