আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের জামিন আবেদনের শুনানি শুনতে বিব্রতবোধ করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বিব্রত প্রকাশ করেন। আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
গত ২৮ আগস্ট হাইকোর্টে শহিদুল আলমের জামিন বিষয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবীরা।
গত ১২ আগস্ট তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। ৬ আগস্ট রমনা থানায় করা মামলায় শহিদুল আলমের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই আদেশ দেন। শহিদুল আলমকে ৬ আগস্ট বিকেলে আদালতে হাজির করে পুলিশ। রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামি শহিদুল আলম তার ফেসবুক টাইম লাইনের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমে কল্পনাপ্রসূত অপপ্রচার চালাচ্ছেন। এর মাধ্যমে জনসাধারণের বিভিন্ন শ্রেণিকে শ্রুতি নির্ভর (যাচাই-বাছাই ছাড়া কেবল শোনা কথা) মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে উসকানি দিয়েছেন, যা রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও অকার্যকররূপে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উপস্থাপন করেছেন।
আরো পড়ুন
অ্যামোলেড ডিসপ্লের স্মার্টফোন কেন সেরা?
লোগো পরিবর্তন করলো নোকিয়া
কাঁচা কাঁঠাল খাওয়া কতোটা উপকারি ?