মৌসুমী হামিদকে সন্দেহ করেন ইরফান সাজ্জাদ
১ min read‘খালাতো ভাইয়ের সাথে পরকিয়ায় জড়িয়ে স্বামীকে বিষপানে হত্যা করেছে এক স্ত্রী’-দৈনিক পত্রিকার একটি নিউজ। এই নিউজ অফিস সহকারীর মুখে শুনে বাসার দিকে দৌড়াবে মামুন। অফিসের কথা ভুলে যায় মামুন। বাসার দরজায় একের পর এক কলিং বেল বাজাবে। দরজা খুলবে মামুনের নয়া বিয়ে করা স্ত্রী আফরিন।
স্ত্রীর দিকে সন্দেহ দৃর্ষ্টিতে তাঁকিয়ে মাথার চুল, বিছানার চাদর, ঘরের আসবাবপত্র, স্ত্রীর ব্যবহƒত পোশাক-পরিচ্ছেদ ঠিক আছে কিনা সব গভীর ভাবে পরীক্ষা করবে। গেস্ট রুমে খালাতো ভাই আছে কিনা চেক করবে। আফরিন প্রচণ্ড সুন্দরি। সুন্দর রুপ দেখেই বিয়ে করেছিল। বিয়ে করার কয় মাস যেতেই স্ত্রীকে চরম সন্দেহ করতে থাকে। শুরু হয় দাম্পত্য কলহ।
মামুন রাতে স্ত্রীর পায়ে রশি বেঁধে ঘুমায়। আফরিন ঘুম থেকে ওঠে তার পায়ে রশি দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এভাবেই একের পর এক সন্দেহ ভুল প্রমাণিত হলেও মামুন আফরিনকে স্বাভাবিক ভাবে বিশ্বাস করতেই পারছে না। আফরিন মামুনের আচারণে বিরক্ত হয়। খালাতো ভাইকে বাসা থেকে বের করে দেয় মামুন। এতে আফরিন ক্ষুদ্ধ হয়। আফরিন ও মামুনের সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়ার উপক্রম হয়। আফরিন মামুনকে ডিভোর্স দিবেই দিবে। কিন্তু তার বান্ধবীর কথায় মামুনকে একটি মেন্টাল ডাক্তার দেখানোর পরামর্শ দেয়।
তবুও আফরিন ক্ষমা করে না। শুধুমাত্র সন্দেহ’র জন্য একটি সুখী সংসার হুমকির মধ্যে পড়ে। এভাবেই নানা ঘটনায় এগিয়ে যায় ‘জেন্টলম্যান’ নামের টেলিফিল্মটির কাহিনী। জহির খানের পরিচালনায় আফরিন চরিত্রে মৌসুমী হামিদ এবং মামুন চরিত্রে ইরফান সাজ্জাদ অভিনয় করেছেন।