মার্চ ২৯, ২০২৪ ৪:০৩ পূর্বাহ্ণ || ইউএসবাংলানিউজ২৪.কম

শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা বেড়েছে

১ min read

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের ৬৬ শতাংশ নাগরিক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি ৬৪ শতাংশ নাগরিক আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ওয়াশিংটন ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) পরিচালিত এক জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এ বছরের ১০ এপ্রিল থেকে ২১ মের মধ্যে এ জরিপ পরিচালিত হয়।

জরিপে বলা হয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি আশানুরূপভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। ৬২ শতাংশ নাগরিক মনে করেন অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় দেশ সঠিক পথে আছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ৬৯ ভাগ নাগরিক। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইনসাইট অ্যান্ড সার্ভের এক গবেষণা প্রতিবেদনে ৩০ আগস্ট এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা বেড়েছে। ৬৬ ভাগ নাগরিকের কাছে জনপ্রিয় শেখ হাসিনা। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রতি ৬৪ ভাগ নাগরিকের সমর্থন রয়েছে।

গবেষণা প্রতিবেদনের নোটে বলা হয়েছে, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বর্তমান সরকার। আর সে কারণেই ৬৮ ভাগ নাগরিক জননিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সন্তুষ্ট। এর মধ্যে ৫৭ ভাগ মনে করছেন, সামনে জননিরাপত্তা ব্যবস্থার আরও উন্নতি হবে।

জরিপের ফলাফলে বলা হয়, সরকারি বিভিন্ন সেবা প্রদানের ক্ষেত্রেও জনসন্তুষ্টির পরিমাণ বেড়েছে। জনস্বাস্থ্য খাতে সরকারি সেবায় সন্তুষ্ট ৬৭ ভাগ মানুষ এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ৬৪ ভাগ নাগরিক। এ ছাড়া সড়ক ও ব্রিজের উন্নয়নের প্রভাব নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ৬১ ভাগ নাগরিক।

দেশের বর্তমান গণতান্ত্রিক আবহ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ৫১ ভাগ নাগরিক। পার্লামেন্টের কার্যক্রমের ওপর তাদের আস্থা রয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। নাগরিকদের কাছে ভোট অধিকার প্রয়োগের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ৮১ ভাগ জানায়, আগামী নির্বাচনে তারা ভোট প্রদান করবে, যার মধ্যে ৫১ ভাগ দেশের বর্তমান গণতান্ত্রিক আবহের পক্ষে মত প্রদান করেন। চলতি বছরের এপ্রিলের ১০ তারিখ থেকে ২১ মে পর্যন্ত এ পরিসংখ্যান চালানো হয়।

এ পরিসংখ্যান দেশের মোট জনসংখ্যাকে কিছু স্তরে ভাগ করে কয়েকটি পর্বে বাছাই করা হয় (মাল্টি স্টেজ স্ট্রেটিফাইড প্রবাবিলিটি স্যাম্পল) এবং তাদের সঙ্গে সরাসরি অথবা বাসায় (ইন পারসন/ইন হোম) ফোন করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।গবেষণার জন্য স্তরগুলো দেশের বিভাগ ও জেলা এবং গ্রাম ও শহর হিসেবে ভাগ করে নেয়া হয়। এ গবেষণার জন্য ৫ হাজার মানুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে, যাদের বয়স ১৮ বা তার বেশি এবং আগামী নির্বাচনে ভোট দেয়ার অধিকার রাখেন।

-বাসস

Comments

comments

More Stories

১ min read
১ min read
১ min read
error: Content is protected !!